Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

সিটিজেন চার্টার

নাগরিক সনদ

(Citizen Charter)

 

 

 

 

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড

 

ওয়াপদা ভবন, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০, বাংলাদেশ।

ফোনঃ ০২-৭১২৬১৪৯, ফ্যাক্সঃ ৮৮-০২-৯৫৫১৫৭৮

ওয়েব সাইটঃ www.bwdb.gov.bd

ই-মেইলঃ dg.bwdb@gmail.comcm-bwdb@bangla.net

 

 

 

সূচীপত্র

 

অনুচ্ছেদ নং

বিষয়

পৃষ্ঠা

1.0

পটভূমি

1

2.0

উদ্দেশ্য

1

2.1

প্রকল্প প্রণয়ন

1

2.2

সংক্ষিপ্ত সাফল্য (জুন, 2009 পযর্ন্ত)

1

2.3

উল্লেখযোগ্য অবদান

2

3.0

বাপাউবো’র কার্যাবলী

2

3.1

কাঠামোগত কার্যাবলী

2

3.2

অ-কাঠামোগত ও সহায়ক কার্যাবলী

2

3.3

বন্যা পূর্বাভাষ ও সতর্কীকরণ

3

3.4

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

3

3.5

ভূমি পুনরুদ্ধার, চর উন্নয়ন ও বসতী স্থাপন

3

4.0

দূরদৃষ্টি, ব্রত ও লক্ষ্য

3

5.0

পরিচালনা পরিষদ

4

6.0

সেবাগ্রহীতা (Client)

4

7.0

বোর্ডের কার্যক্রম সম্পর্কে আনীত অভিযোগ নিষ্পত্তি

4

8.0

কর্মকর্তা/কর্মচারীদের দাবী দাওয়া নিষ্পত্তি

4

9.0

বৃক্ষরোপণ

4

10.0

সেচ সার্ভিস চার্জ

4

11.0

জনগণের অংশগ্রহণ (Peple’s Participation)

5

11.1

বোর্ডের পানি ব্যবস্থাপনা সংগঠন

5

12.0

যোগাযোগ ও মতামত প্রদান

5

পরিশিষ্ট-ক সেবা গ্রহীতার (Client/Stakeholder) প্রাপ্য সেবা

6

 

১.০ পটভূমিঃ

১৯৫৪ এবং ১৯৫৫ সালের উপর্য়ুপরি ভয়াবহ বন্যার পর বন্যার ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে 1957 সনে জাতিসংঘের অধীনে গঠিত “ক্রুগ মিশন’’ এর সুপারিশক্রমে এতদঅঞ্চলের পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৫৯ সনে ‘পূর্ব পাকিস্তান পানি ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (ইপিওয়াপদা)’ গঠন করা হয়। স্বাধীনতার পর 1972 সনের মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশ নং ৫৯ মোতাবেক ইপিওয়াপদা এর পানি অংশ উহার একই Mandateনিয়ে ‘বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো)’ নামে একটি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে গঠিত হয়। অতঃপর ‘বাপাউবো আইন ২০০০’ অনুসারে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাপাউবো পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে দেশের শীর্ষ স্থানীয় সংস্থা হিসাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

 

২.০ উদ্দেশ্যঃ

নাগরিক সনদ প্রণয়নের উদ্দেশ্য স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার ভিত্তিতে বাপাউবো’র সকল কার্যক্রমপরিচালনা করা।

 

২.১ প্রকল্প প্রনয়ণঃ

স্থানীয় জনগণের মতামত, চাহিদা বা প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে আলোচনার ভিত্তিতে ‘বটমআপ’ পদ্ধতিতে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হয়, অর্থাৎ উপর থেকে (টপ ডাউন) প্রকল্প চাপিয়ে দেয়া হয় না। প্রাথমিক অনুসন্ধান, যাচাই-বাছাইয়ের পর বিস্তারিত সমীক্ষা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বাস্তবায়নযোগ্য প্রকল্পের জন্য উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (Development Project Proposal/Proforma - DPP)বা ডিপিপি প্রস্ত্তত করাহয়। প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয়ের আর্থিক সীমা অনুসারে প্রশাসনিক মন্ত্রনালয়, পরিকল্পনা কমিশন বা একনেক কর্তৃক ডিপিপি অনুমোদনের পর সংশিষ্ট প্রকল্পের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী বা এডিপি প্রণয়ন করা হয়। অতঃপর প্রচলিত সরকারী বিধি বিধান, নীতি ও আইন অনুসারে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়।

 

২.২ সংক্ষিপ্ত সাফল্যঃ (জুন ২০০9 পর্যন্ত)

 

সমাপ্ত প্রকল্পের সংখ্যাঃ 709টি

 

সেচ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্কাশন প্রকল্পের ভৌত অবকাঠামোঃ

v  মোট বাঁধ

10,224

কিঃমিঃ

v  উপকুলীয় বাঁধ

4,530

কিঃমিঃ

v  অন্যান্য বাঁধ

5,694

কিঃমিঃ

v  সেচ খাল

5,173

কিঃমিঃ

v  নিষ্কাশন খাল

4,195

কিঃমিঃ

v  হাইড্রোলিক ষ্ট্রাকচার

14,126

টি

v  ব্যারেজ

4

টি

v  ব্রীজ/কালভার্ট

5,600

টি

v  রাস্তা নির্মাণ (কাঁচা ও পাকা)

1,031

কিঃমিঃ

 

নদী ভাঙ্গনরোধ ও তীর সংরক্ষণ কাজঃ

v  মোট গ্রোয়েন/স্পার নির্মাণ

220

টি

v  মোট রিভেটমেন্ট কাজ

651

কিঃমিঃ

v  বৃহৎ শহর সংরক্ষণ

20

টি শহর

v  উপজেলা শহর সংরক্ষণ

70

টি শহর

v  মোট ব্যয়

5,000

কোটি টাকা

v  প্রতিরক্ষাকৃত সম্পদের মূল্য

46,000

কোটি টাকা

 

 

 

 

২.৩ উল্লেখযোগ্য অবদানঃ

 

v  আবাদযোগ্য এলাকা

82

লক্ষ হেক্টর

v  বাপাউবো’র সেচ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন এলাকা (আবাদযোগ্য এলাকার 72%)

59

লক্ষ হেক্টর

v  ভূমি পুনরুদ্ধার

1,102

লক্ষ হেক্টর

v  বাংলাদেশের মোট খাদ্য উৎপাদন (2007-08)

486

লক্ষ টন

v  বাপাউবো’র প্রকল্প এলাকায় উৎপাদন (2007-08)

282

লক্ষ টন

v  বাপাউবো’র কার্যক্রমের ফলে বাৎসরিক অতিরিক্ত উৎপাদন এবং খাদ্য শষ্যের মূল্য

93 লক্ষ টন এবং20,000 কোটি টাকা

v  বাঁধ এবং অন্যান্য অবকাঠামোর মাধ্যমে প্রাপ্ত সুবিধাদি

8.50 কোটি মানুষ, 1.50

কোটি ঘরবাড়ী সহ বিস্তীর্ণ এলাকা বন্যা ও লবনাক্ততা হতে মুক্ত হয়েছে।

v  নদী ভাঙ্গনরোধের মাধ্যমে সংরক্ষিত শহর ও স্থাপনা

20 টি বিভাগীয় ও জেলা শহর ৭০ টি উপজেলা শহর এবং প্রায় 400 টি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা

 

৩.০ বাপাউবো’র কার্যাবলীঃ

বাপাউবো আইন ২০০০ অনুসারে বাপাউবো’র সার্বিক কার্যাবলী পরিচালিত হয়। জাতীয় পানি নীতি-১৯৯৯ ও জাতীয় পানি  ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা-২০০৪ এর আলোকে এবং অন্যান্য বিধানাবলী সাপেক্ষে বোর্ড নিম্নবর্ণিত কার্যবলী সম্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রকল্প প্রণয়ন, বাস্তবায়ন, পরিচালন, রক্ষণাবেক্ষণ ও মূল্যায়ন সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম গ্রহণ করে। বাপাউবো’র সার্বিক কার্যাবলী প্রধানত দুই প্রকার, যথা কাঠামোগত (structural)কার্যাবলী এবং অ-কাঠামোগত (non-structural) ও সহায়ক কার্যাবলী, যা নিম্নরুপঃ

 

৩.১ কাঠামোগত কার্যাবলীঃ

(ক) নদী ও নদী অববাহিকা নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়ন এবং বন্যা নিয়ন্ত্রণ, পানি নিষ্কাশন, সেচ ও খরা প্রতিরোধের লক্ষ্যে জলাধার, ব্যারেজ, বাঁধ, রেগুলেটর বা অন্য যে কোন অবকাঠামো নির্মাণ;

(খ) সেচ, মৎস্য চাষ, নৌ-পরিবহন, বনায়ন, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও পরিবেশের সার্বিক উন্নয়নে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে পানি প্রবাহের উন্নয়ন কিংবা পানি প্রবাহের গতিপথ পরিবর্তনের জন্য জনপথ, খালবিল ইত্যাদি পুনঃখনন;

(গ) ভূমি সংরক্ষণ, ভূমি পরিবৃদ্ধি ও পুনরুদ্ধার এবং নদীর মোহনা- নিয়ন্ত্রণ;

(ঘ) তীর সংরক্ষণ ও নদী ভাঙ্গন হতে সম্ভাব্য ক্ষেত্রে শহর, বাজার, হাট এবং ঐতিহাসিক ও জাতীয় জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহ সংরক্ষণ;

         (ঙ) উপকূলীয় বাঁধ নির্মাণ ও সংরক্ষণ;

         (চ) লবণাক্ততার অনুপ্রবেশ রোধ এবং মরুকরণ প্রশমন;

         (ছ) সেচ, পরিবেশ সংরক্ষণ ও পানীয় জল আহরণের লক্ষ্যে বৃষ্টির পানি ধারণ।

 

৩.২ অ-কাঠামোগত ও সহায়ক কার্যাবলীঃ

(জ) বন্যা ও খরা পূর্বাভাষ ও সতর্কীকরণ;

(ঝ) পানিবিজ্ঞান সম্পর্কিত অনুসন্ধান কার্য পরিচালনা এবং এতদসম্পর্কিত তথ্য ও উপাত্ত গ্রহণ, সংরক্ষণ ও বিতরণ;

(ঞ) পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকারের সংশিষ্ট সংস্থার সহযোগীতায় এবং সম্ভাব্য ক্ষেত্রে বোর্ডের সৃষ্ট অবকাঠামোভূক্ত নিজস্ব জমিতে বনায়ন, মৎস্য চাষ কর্মসূচী বাস্তবায়ন এবং বাঁধের উপর রাস্তা নির্মাণ;

(ট) বোর্ডের কার্যাবলীর উপর মৌলিক ও প্রায়োগিক গবেষণা;

(ঠ) বোর্ড কর্তৃক বাস্তবায়িত প্রকল্পের সুফল সংশিষ্ট সুবিধাভোগীদের মধ্যে অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে সুবিধাভোগীদের সংগঠিতকরণ, প্রকল্পে তাঁদের অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ, প্রকল্প পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণ (পওর) এবং

(ড) প্রকল্প ব্যয় পুনরুদ্ধার সংক্রান্ত বিভিন্ন কলাকৌশল ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো উদ্ভাবন, বাস্তবায়ন ও পরিচালন।

 

 

 

 

৩.৩ বন্যা পূর্বাভাষ ও সতর্কীকরণঃ

বাংলাদেশের জন্য বন্যা একটি বড় সমস্যা। এতে জন জীবন বিপর্যস্ত হওয়াসহ দেশের সার্বিক উন্নয়ন ক্ষতিগ্রস্থ হয়। বন্যা জনিত ক্ষয়ক্ষতি হ্রাস করা এবং বন্যা মোকাবেলায় যথাযথ প্রস্তূতি গ্রহণের জন্য পাউবোতে ৪৮ ঘন্টা এবং ৭২ ঘন্টার আগাম বন্যা পূর্বাভাষ ও সতর্কীকরণ দেয়া হয়। দীর্ঘ মেয়াদী বন্যা ও খরা পূর্বাভাষ প্রদানের লক্ষ্যে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। মৌসুমী বন্যা পূর্বাভাস প্রদানে কারিগরী সক্ষমতা অর্জনের লক্ষ্যে বাপাউবো বিভিন্ন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কার্যক্রম চালিয়ে আসছে।

 

৩.৪ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাঃ

বাপাউবো দেশের ঘূর্ণিঝড়, সাইক্লোন, বন্যা এবং এসব দুর্যোগ মোকাবেলা, দুর্যোগ জনিত ক্ষয়ক্ষতি হ্রাস এবং পানি সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত। এজন্য সরকারী বিধিবিধান যেমন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক স্থায়ী আদেশ, (Standing Order for Disaster - SoD)অনুসরণ করা হয়। বন্যার সময় বাপাউবো’র কর্মকর্তা/কর্মচারীবৃন্দ সার্বক্ষণিক নজরদারীতে নিয়োজিত থেকে বন্যা জনিত ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় সম্ভাব্য সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে। উপকূলীয় বাঁধ ঘূর্ণিঝড় ও জলোচছাস থেকে জনজীবন ও সহায়-সম্পদ রক্ষা করছে। বাপাউবো’র বিভিন্ন প্রকল্পের অধীনে উপকূলীয় এলাকায় ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। নদী ভাঙ্গন পানি জনিত আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দুর্যোগ, যাতে বিপুল জনগোষ্ঠী ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দেশের বিভিন্ন স্থানে নদী ভাঙ্গন রোধকল্পে বেশ কিছু প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে এবং হচ্ছে। এ বিষয়ে পূর্বাভাষ ও সতর্কীকরণ ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে উদ্দ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সম্পূরক সেচ সুবিধার আওতায় খরা জনিত দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য বিভিন্ন প্রকল্পে অবকাঠামোগত সুবিধা তৈরি করা হয়েছে, যেখানে স্থানীয় জনগোষ্ঠী খরা মোকাবেলা করছে।

 

৩.৫ ভূমি পুণরুদ্ধার, চর উন্নয়ন ও বসতী স্থাপনঃ

নদী এবং সমূদ্র থেকে ভূমি উদ্ধার করে, যথাযথ কাঠামোগত উন্নয়ন সাধনের পর ঐসব জমিতে ভূমিহীন লোকদের সংগঠিত বসতি স্থাপনের কার্যক্রম চলমান আছে। এটি আন্তঃবিভাগ/মন্ত্রণালয় সমন্বিত কর্মসূচী। এ পর্যন্ত সমুদ্র থেকে প্রায় 1.102 লক্ষ হেক্টর ভূমি উদ্ধার করে তাতে ভূমিহীন লোকদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে সংগঠিত বসতি স্থাপন করা হয়েছে।

 

৪.0 দূরদৃষ্টি, ব্রত ও লক্ষ্যঃ

  

দূরদৃষ্টি (Vision)

ব্রত (Mission)

লক্ষ্য (Goal)

জাতীয় পানি নীতি, জাতীয় পানি ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা, অংশগ্রহণমূলক পানি ব্যবস্থাপনা গাইড লাইন এবং বাপাউবো আইন অনুসারে দেশের পানি সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়ন। ভবিষ্যতে ক্ষুদ্রায়তন পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প সমূহ (১০০০হেক্টর পর্যন্ত) স্থানীয় সংগঠনের কাছে হস্তান্তর করা হবে। মাঝারী এবং বড় (১০০১ হেঃ বাতদুর্ধ) প্রকল্প সমূহে স্থানীয় সংগঠনের সমন্বয়ে যৌথ ব্যবস্থাপনা চালু করা হবে। এতে অর্ন্তভূক্ত থাকবে;

(ক) সমাজের সকল স্তর, শ্রেণী ও পেশার লোকজনের অংশগ্রহণ ও জীবন মান উন্নয়ন।

(খ) সবচ্ছতা, জবাবদিহীতা এবং আইনের পূর্ণ বাস্তবায়নের মাধ্যমে প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা।

(গ) সকল শ্রেণী ও পেশা, বিশেষত দরিদ্র জনগণের জন্য কার্যকর ও দক্ষ সেবা প্রদান।

(ঘ) পরিবেশবান্ধব টেকসই উন্নয়ন কৌশল অনুসরণ।

দেশের পানি সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও টেকসই উন্নয়ন সাধন। বন্যা, খরা, জলাবদ্ধতা, আন্তর্জাতিক নদীর প্রবাহ, লবণাক্ততা, জলবায়ু পরিবর্তন জনিত বিরূপ প্রভাব মোকাবেলা ও প্রাকৃতিক পরিবেশের যথাযথ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি, মৎস্য, বন ইত্যাদি ক্ষেত্রে টেকসই

উন্নয়ন সাধন করা। আর্থিক সক্ষমতা, সামাজিক ন্যায়বিচার, জেন্ডার ন্যায্যতা এবং পরিবেশ সচেতনতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে দেশের মানুষের জ্ঞান ও সামর্থ্য বৃদ্ধি করা যাতে জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাঁরা নিজেরাই সুষ্ঠু ব্যবহারের লক্ষ্যে পানি সম্পদের পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা করতে পারে।

জাতীয় পানি নীতি

অনুসারে বাপাউবো’র লক্ষ্য সমূহ হচ্ছে;

- দারিদ্র হ্রাস

- খাদ্য নিরাপত্তা

- অর্থনৈতিক দক্ষতা

- জীবন মান উন্নয়ন

-প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা

 

 

 

 

 

৫.০ পরিচালনা পরিষদঃ

বোর্ডের বিষয়াদি ও কার্যাবলীর সাধারণ পরিচালনা ও প্রশাসন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রী মহোদয়ের নেতৃত্বে ১৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি পরিষদের উপর ন্যস্ত থাকবে এবং বোর্ড যে সকল ক্ষমতা প্রয়োগ ও কার্য সম্পাদন করতে পারবে পরিষদও সে সব ক্ষমতা প্রয়োগ ও কার্য সম্পাদন করতে পারবে।

 

৬.০ সেবাগ্রহীতা (Client)ঃ

সকল সরকারী ও বেসরকারী সংস্থা, সমাজের সকল শ্রেণী - পেশার অধিবাসী, দরিদ্র এবং বিশেষত হতদরিদ্র জনগণ, যারা পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কাঠামোগত ও অ-কাঠামোগত সকল সহায়ক কার্যাবলীর সুবিধা গ্রহণ করেন। বাপাউবো’র সকল কার্যাবলীতে সমাজের সুবিধা বঞ্চিত, অনগ্রসর, দরিদ্র এবং হত-দরিদ্র জনগণ বিশেষভাবে বিবেচিত হন। সেবাগ্রহীতার নিকট প্রত্যাশা (১) পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন সময়ে জারীকৃত সকল সরকারি বিধি, বিধান ও আইন কার্যকর এবং দক্ষতার সহিত অনুসরণ করা; এবং (২) পানি সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রকল্পের সকল স্তরে সকলের সক্রিয় অংশগ্রহণ। সেবা গ্রহীতা (Client/Stakeholder)যে সকল সেবা যে দপ্তরের কাছে পাবে তা পরিশিষ্ট-ক এ সন্নিবেশিত করা হল।

 

৭.০ বোর্ডের কার্যক্রম সম্পর্কে আনীত অভিযোগ নিস্পত্তিঃ

বাপাউবো’র কর্মকান্ড দেশের সর্বত্র বিস্তৃত। ঢাকাতে সদর দপ্তর এবং জেলা/উপজেলা পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিরুদ্ধে জনগণ বা প্রচার মাধ্যম হতে কোন অভিযোগ পাওয়া গেলে বা বিভাগীয় পর্যায়ে কোন কর্মকর্তা/ কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপিত হলে যথাযথ বিধিবিধান অনুসরণ করে তদন্তপূর্বক তা নিস্পত্তি করা হয়। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থাসহ দেশের প্রচলিত আইনের আওতায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। উলেখ্য, অভিযোগের ধরণ ও ব্যপ্তির উপর নিষ্পত্তির সময়সীমা নির্ভরশীল। অভিযোগ তদন্তের কার্যপরিধিতে নিষ্পত্তির সময়সীমা নির্দ্ধারিত থাকে।

 

৮.০ কর্মকর্তা/কর্মচারীদের দাবী দাওয়া নিস্পত্তিঃ

দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী বাপাউবো-তে কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিভিন্ন সংগঠন আছে। নির্বাচিত কর্মচারী সংগঠন তথা যৌথ দরকষাকষি সংগঠনের পক্ষ থেকে কর্মচারীদের বিভিন্ন দাবী দাওয়া প্রয়োজনে বাপাউবো পরিচালনা পরিষদে উত্থাপন করা হয়ে থাকে। কর্মকর্তা/কর্মচারীদের উলেখযোগ্য দাবী দাওয়া হলঃ সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সকল দপ্তরকে (প্রধান কার্যালয়/মাঠ দপ্তর) ডিজিটাল নেটওয়ার্কিং এর আওতায় আনায়ন করা; বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কে দক্ষ, গতিশীল, কার্যকর এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ঢাকায় গ্রীণ রোডস্থ পাউবোর নিজস্ব জায়গায় পানি ভবন নির্মাণ করা; পাউবো’র কার্যপরিধি অনুসারে জনবল কাঠামো (Need Based set up)অনুমোদন ও নিয়োগের মাধ্যমে সংস্থাকে কার্যক্ষম করা; বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডে অনুমোদিত রিটেনশন পদ সহ সকল শুন্য পদে পদোন্নতি দান এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে শুন্য পদ সমূহ সরাসরি নিয়োগ ও পদোন্নতির মাধ্যমে পুরণ করা; বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (কর্মকর্তা/ কর্মচারী) খসড়া প্রবিধানমালা-২০০৮ বাতিল করতঃ ১৯৮২ সনের চাকুরী বিধি যুগোপযোগী ও সুষম করে সংস্থাকে গতিশীলকরা; ০১-১০-১৯৯১ তারিখের পূর্বে মাষ্টাররোল/কন্টিনজেন্সি তালিকার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রাপ্ত চুক্তিভিত্তিক সকল শ্রমিক কর্মচারীদের চাকুরীতে আত্মীকরণ করা এবং ড্রেজার পরিদপ্তর ও এমই পরিদপ্তর কে পাউবোর সেটআপভূক্ত করা। উলেখ্য, কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের দাবী দাওয়া নিষ্পত্তির সময় সীমা বাপাউবো, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়, সংস্থাপন মন্ত্রণালয় এবং সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তের উপর নির্ভশীল।

 

৯.০ বৃক্ষরোপণঃ

গণ-প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রণীত ‘জাতীয় বন নীতি ১৯৯৪’ অনুসরণ করে বাপাউবো’র বৃক্ষ রোপণ কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য হচ্ছে (ক) উপকূলীয় এলাকায় বনায়নের মাধ্যমে ঝড়-জলোচ্ছাস জনিত ক্ষয়ক্ষতি হ্রাস, জনগণ ও সহায়-সম্পদ রক্ষা; (খ) বাপাউবো’র অবকাঠামো সংলগ্ন পতিত জমিতে বৃক্ষ রোপনের মাধ্যমে জমির সর্বোত্তম ব্যবহার ও পরিবেশ সংরক্ষণ; এবং (গ) বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচীতে সুবিধাভোগীদের সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে আর্থ সামাজিক অবস্থায় উন্নয়ন।

 

১০.০ সেচ সার্ভিস চার্জঃ

বাস্তবায়িত বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও সেচ প্রকল্প সমূহে জনগনণের অংশগ্রহণের ভিত্তিতে ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে প্রকল্পসমূহের পওর আংশিক ব্যয়ভার সুবিধাভোগীদের কাছ থেকে ‘‘সার্ভিস চার্জ’’ হিসাবে আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পের উপকৃত কৃষকদের সমন্বয়ে গঠিত পানি ব্যবস্থাপনা সংগঠনকে সার্ভিস চার্জ আদায়ের দায়িত্বসহ আদায়কৃত অর্থ পানি ব্যবস্থাপনা সংগঠনের সহিত আলোচনাক্রমে সংশিষ্ট প্রকল্পের পওর কাজে ব্যয় করার ব্যবস্থা রেখে বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। এতে প্রকল্পসমূহে জনগণের নিজস্ব মালিকানাবোধ সৃষ্টি, সেচের পানির অপচয় রোধ, সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও প্রকল্পসৃষ্ট সুবিধার সুষম বন্টনের মাধ্যমে প্রকল্পের উদ্দেশ্যসমূহ বাস্তবায়ন এবং সুষ্ঠু পরিচালন ও টেকসই রক্ষণাবেক্ষণের জন্য স্থানীয় অধীবাসীদের সম্পৃক্ত করার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। বর্তমানে (১) পাবনা সেচ ও পল্লীউন্নয়ন প্রকল্প, (২) মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্প, (৩) তিস্তা ব্যারেজ সেচ প্রকল্প (১ম পর্যায়), (৪) মুহুরী সেচ প্রকল্প, (৫) কর্ণফুলী সেচ প্রকল্প, (৬) হারবাংছরি সেচ প্রকল্প, (৭) টাংগন বাঁধ প্রকল্প, (৮) বুড়ি তিস্তা প্রকল্প, (৯) নারায়নগঞ্জ-নরসিংদী সেচ প্রকল্প, (১০) উত্তর রূপগঞ্জ পানি সংরক্ষণ ও সেচ প্রকল্প, (১১) চাঁদপুর সেচ প্রকল্প, এবং (১২) মনু নদী সেচ প্রকল্প সার্ভিস চার্জের আওতায় আনা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য প্রকল্প এ ব্যবস্থার আওতাভূক্ত করা হবে।

 

১১.০ জনগণের অংশগ্রহণ (Peoples’ Participation):

জাতীয় পানি নীতি ও অংশগ্রহণমূলক পানি ব্যবস্থাপনা নির্দেশিকা মোতাবেক অংশগ্রহণমূলক ব্যবস্থাপনার নীতি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করার জন্য সকল প্রকল্পে পানি ব্যবস্থাপনা সংগঠন (WMO)গঠন এবং দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। WMOসমুহ পানি ব্যবস্থাপনা দল/গোষ্ঠি (WMG)পানি ব্যবস্থাপনা সমিতি (WMA)এবং পানি ব্যবস্থাপনা ফেডারেশন (WMF)সমন্বয়ে গঠিত।

  

১১.১ বোর্ডের পানি ব্যবস্থাপনা সংগঠনঃ

পানি ব্যবস্থাপনা সংগঠন

সংগঠন সংখ্যা

মোট সদস্য

সংখ্যা

মন্তব্য

পানি ব্যবস্থাপনা দল

৭৮৯৮ টি

২৮২৫৫৪ জন

এযাবৎ ১০৪টি প্রকল্পে WMO’র মাধ্যমে২৯৭,২২৪ জন সদস্য প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় অবদান রাখছেন। জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী সংস্থা হিসাবে WMO সমুহ হবে, পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার চালিকা শক্তি এবং স্থানীয় পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনার তৃর্ণমূল পর্যন্ত সকল স্তরে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষম।

পানি ব্যবস্থাপনা

এসোসিয়েশন

১৬৬ টি

১৩৯৯৫ জন

পানি ব্যবস্থাপনা

ফেডারেশন

 

৮ টি

৬৭৫ জন

 

জাতীয় পানি নীতি অনুসারে প্রকল্প/উপ-প্রকল্প/স্কীম এর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হলে এবং সফল পরীক্ষামূলকপরিচালন শেষে গৃহীতব্য পদক্ষেপ হবে;

v  বৃহৎ প্রকল্প/উপ-প্রকল্প/স্কীম (৫০০১ হেক্টর বা তদুর্ধ) লিজিং, ব্যবস্থাপনা চুক্তি অথবা যৌথ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বেসরকারী ব্যবস্থাপনার আওতায় পরিচালিত হবে এবং এ পয়ায় বাস্তবায়নকারী সংস্থা ওWMO সম্পৃক্ত থাকবে;

v  মাঝারি প্রকল্প/উপ-প্রকল্প/স্কীমের (৫০০০ হেক্টর পযর্ন্ত) ব্যবস্থাপনা WMO এর নিকট অর্পণ করা হবে,

v  ক্ষুদ্রাকৃতি (১০০০ হেক্টর পযর্ন্ত) প্রকল্প/উপ-প্রকল্প/স্কীম এর মালিকানা, যেগুলো WMO কর্তৃক সন্তোষজনকভাবে পরিচালিত হয়ে আসছে, স্থানীয় সরকারসমূহের নিকট হস্তান্তর করা হবে। ইজারা/ লিজিং/ব্যবস্থাপনা চুক্তি, যৌথ ব্যবস্থাপনা ও মালিকানা হস্তান্তরের প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্যর মধ্যে অন্তর্ভূক্ত থাকবে, (১) বিবিধ ব্যবস্থার আওতায় সম্পৃক্ত পক্ষসমূহের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক, (২) WMO র ভূমিকা ও দায়িত্ব (৩) বাস্তবায়নকারী সংস্থা, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, অন্যান্যের ভূমিকা ও দায়িত্ব এবং (৪) বিরোধ নিস্পত্তি এবং সমস্যা সমাধানের উপায়।

 

১২.০ যোগাযোগ ও মতামত প্রদানঃ

পানি সম্পদ উন্নয়ন ও পানি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বাপাউবো জনগণের মতামতের উপর গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এজন্য বাপাউবো ওয়েব সাইটে (www.bwdb.gov.bd) সর্বসাধারণতাঁদের লিখিত মতামত ই-মেইল এর মাধ্যমে প্রেরণ করতে পারেন। এছাড়াও সদর দপ্তরে অবস্থিত বোর্ড সচিবালয় বা জনসংযোগ শাখায় লিখিত মতামত দেয়া যেতে পারে। জেলা পর্যায়ে সংশিষ্ট নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তরেও মতামত দেয়া যেতে পারে।

 

 

পরিশিষ্ট-ক

 

সেবা গ্রহীতা (Client/Stakeholder) যে সকল সেবা যে দপ্তরের কাছে পাবেঃ-

 

ক্রমিক নং

সেবার ধরণ

সংশিষ্ট দপ্তর

১।

তথ্য ও উপাত্ত

 

 

 

ক) পানি বিজ্ঞান

পরিচালক, প্রসেসিং সার্কেলের দপ্তর, পানি বিজ্ঞান, ৭২ গ্রীন রোড, ঢাকা।

 

খ) বন্যা পূর্বাভাষ

বন্যা পূর্বাভাষ ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র, ওয়াপদা ভবন, মতিঝিল , ঢাকা।

 

গ) প্রকল্প বাস্তবায়ন

মাঠ পর্যায়ে : প্রধান প্রকৌশলী/তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী /প্রকল্প পরিচালক/নির্বাহী প্রকৌশলী এর দপ্তর।

কেন্দ্রীয় ভাবে : প্রধান, মনিটরিং, পরিচালক, কার্যক্রম/পরিচালক, পওর এর দপ্তর, ওয়াপদা ভবন, মতিঝিল, ঢাকা।

 

ঘ) ক্রয়

মাঠ পর্যায়ে : প্রধান প্রকৌশলী/তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী/ প্রকল্প পরিচালক/নির্বাহী প্রকৌশলী এর দপ্তর।

কেন্দ্রীয় ভাবে : পরিচালক, প্রকিউরমেন্ট সেল/ পরিচালক, প্রচার সেল এর দপ্তর, ওয়াপদা ভবন, মতিঝিল, ঢাকা

 

 

ঙ) বাজেট প্রণয়ন, অর্থ বিলি

কেন্দ্রীয় ভাবে : পরিচালক, অর্থ/ কার্যক্রম/পওর এর দপ্তর, ওয়াপদা ভবন, মতিঝিল, ঢাকা।

 

চ) পেনশন, অর্থ পরিশোধ ইত্যাদি

মাঠ পর্যায়েরঃ আঞ্চলিক হিসাব কেন্দ্র ।

কেন্দ্রীয় ভাবে : পরিচালক, হিসাব রক্ষণ পরিদপ্তর, আনছার চেম্বার, মতিঝিল, ঢাকা।

 

ছ) অডিট সংক্রান্ত তথ্য

কেন্দ্রীয় ভাবে : পরিচালক, অডিট পরিদপ্তর, আনছার চেম্বার, মতিঝিল, ঢাকা।

 

জ) অভিযোগ/ নিরাপত্তা

কেন্দ্রীয় ভাবে : পরিচালক, শৃংখলা পরিদপ্তর/ পরিচালক, নিরাপত্তা পরিদপ্তর আনছার চেম্বার, মতিঝিল, ঢাকা।

 

ঝ) ভূমি অধিগ্রহণ

মাঠ পর্যায়ের : তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী /নির্বাহী প্রকৌশলী এর দপ্তর।

কেন্দ্রীয় ভাবে : পরিচালক, ভূমি ও রাজস্ব পরিদপ্তর, বাপাউবো, আনছার চেম্বার, ঢাকা।

২।

সেচ কার্যক্রম ও সেচ কর

মাঠ পর্যায়ে : নির্বাহী প্রকৌশলী /সম্প্রসারণ কর্মকর্তা এর দপ্তর ।

কেন্দ্রীয় ভাবে : প্রধান পানি ব্যবস্থাপকের দপ্তর আনসার চেম্বার, মতিঝিল, ঢাকা।

৩।

পানি ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন, সেচ কাঠামো পরিচালনা ও সেচ সংক্রান্ত পরামর্শ

মাঠ পর্যায়ে : প্রধান সম্প্রসারণ কর্মকর্তা/উপ-প্রধান সম্প্রসারণ কর্মকর্তা/সম্প্রসারণ কর্মকর্তা এর দপ্তর।

৪।

 বন্যা নিয়ন্ত্রণ/পানি নিষ্কাশন

কাঠামো পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ

মাঠ পর্যায়ে : প্রধান প্রকৌশলী/তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী /নির্বাহী প্রকৌশলী এর দপ্তর।

কেন্দ্রীয় ভাবে : প্রধান, মনিটরিং /পরিচালক, পওর এর দপ্তর, ওয়াপদা ভবন, মতিঝিল,ঢাকা।

৫।

নূতন প্রকল্প গ্রহণ

মাঠ পর্যায়ে : প্রধান প্রকৌশলী/তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী/নির্বাহী প্রকৌশলী এর দপ্তর।

কেন্দ্রীয় ভাবে: প্রধান, পরিকল্পনা, ওয়াপদা ভবন, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা।

৬।

নদী ভাঙ্গনরোধ

মাঠ পর্যায়ে : প্রধান প্রকৌশলী/তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী /নির্বাহী প্রকৌশলী এর দপ্তর।

৭।

জমি ইজারা/মৎস চাষ/বৃক্ষ রোপন

মাঠ পর্যায়ে : নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তর।

কেন্দ্রীয় ভাবে: ভূমি ও রাজস্ব পরিদপ্তর, বাপাউবো, আনছার চেম্বার, ঢাকা।

৮।

যান্ত্রিক সরঞ্জাম ও ড্রেজার ব্যবহার

ও ভাড়া

কেন্দ্রীয় ভাবে: প্রধান প্রকৌশলীর দপ্তর , যান্ত্রিক সরঞ্জাম, বাপাউবো, তেজগাঁও, ঢাকা/প্রধান প্রকৌশলীর দপ্তর, ড্রেজার, বাপাউবো, নারায়নগঞ্জ।

 

প্রকাশনায়ঃ

চীফ মনিটরিং এর দপ্তর

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড

জুন, ২০০৯